
ডোমেইন হোস্টিং কেনার আগে যে সব বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখা উচিত!
ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক প্রয়োজনে আমাদের অনেক সময় ওয়েবসাইট তৈরী করতে হয়। আর ওয়েবসাইট তৈরী করতে হলে যে জিনিসটি আপনাকে অবশ্যই করতে হবে তা হল আপনাকে ডোমেইন হোস্টিং কিনতে হবে। বাংলাদেশসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অনেক হোস্টিং এবং ডোমেইন প্রভাইডার কোম্পানী আছে যারা বাৎসরিক বা মাসিক টাকার বিনিময়ে আপনাকে ডোমেইন হোস্টিং সার্ভিস দিয়ে থাকে। এসকল ডোমেইন হোস্টিং প্রভাইডার কোম্পানির মধ্যে সবাই আপনাকে সমান মানের সার্ভিস প্রদান করবে না। কারো ডোমেইন হোস্টিং ভালো তো দেখা গেল কাস্টোমার সার্ভিস খারাপ। আবার কারো কাস্টোমার সার্ভিস ভালো হলে দেখা গেল গোড়ায় গলদ, মানে হোস্টিং সার্ভিস-ই খারাপ। আবার দেখা যায় কারো কারো ডোমেইন হোস্টিং এবং কাস্টমার সার্ভিস সবকিছুই খারাপ।
ডোমেইন হোস্টিং আপনার সাইটের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। রিলায়েবল ডোমেইন হোস্টিং সেলার না হলে আপনার ডোমেইন ক্রয় ও রিনিউ করতে সমস্যা হতে পারে আবার হোস্টিং ভালো না হলে আপনার ওয়েবসাইটের লোডিং স্পিড কম অথবা সা্ইট ডাউন থাকতে পারে। তাই ডোমেইন হোস্টিং কেনার আগে আপনাকে কিছু বিষয় অব্যশই বিবেচনায় রাখতে হবে।

ডোমেইন কেনার আগে যা যা খেয়াল রাখতে হবে:
- আপনি আসলে কোন ধরনের ওয়েবসাইট করতে চাচ্ছেন এবং কি কাজে, সেটা আগে ভালোভাবে প্লান করবেন এবং সে অনুযায়ী ডোমেইনর নাম কি নিলে ভাল হয় সেটা নিয়ে ভালো করে চিন্তা করবেন। ভাল হবে আগে থেকে চিন্তা করে রাখলে, কারণ হুট করে ডোমেইনের জন্য ভাল না মাথায় আসে না সাধারণত। যেহেতু ডোমেইনের নামই আপনার সাইটের নাম বলা যায়, তাই সময় নিয়ে একটি সুন্দর নাম সিলেক্ট করুন।এটা আপনার এস ই ও-র কাজে বিশেষ সহায়তা প্রদান করবে।
- সাধারনত ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়িক ওয়েবসাইটের জন্য .com ডোমেইন নেওয়াই ভালো। তবে আপনার নেটওয়ার্কিং বা ওই ধরণের বিজনেস হলে .net নিতে পারেন। আবার আপনার প্রতিষ্ঠান যদি নন-প্রফিটেবল কোন কোম্পানি হয়, তবে .org নিতে পারেন। যদি কোন স্পেশাল কেস না থাকে তবে আমি .com কেই প্রিফার করব। কারণ, এটি সর্বাধিক জনপ্রিয় এক্সটেনশন এবং মানুষ সহজে এটি মনে রাখতে পারে।
- ডোমেইনটি যত পারা যায় ছোট রাখার চেষ্টা করতে হবে। এতে করে হবে কি, আপনার রেগুলার ভিজিটররা আপনার ওয়েবসাইটের url খুব সহজে মনে রাখতে পারবেন। একটি কথা বলতে চাই এ ব্যাপারে, সুন্দর ওয়েবসাইট নেম একটি ভালো সম্পদ যেকোন ওয়েবসাইটের জন্য। এমন অনেক দেখা যায় যে, যখন ওয়েবসাইট বিক্রি করা হয় কোন কারণে, তখন শুধুমাত্র সুন্দর একটি ডোমেইন নেম থাকার কারণে সাইটের মূল্যমান অনেক বেড়ে যায়।
- ডোমেইন নেম ইউনিক নেয়ার চেস্টা করবেন, যাতে সেটি যেন অন্য বড় কোন ব্রান্ডের সাথে গুলিয়ে না যায়। উদাহরন হিসাবে বলা যায়, hike.com এই ডোমেইন নেমটি স্বনামধন্য জুতা ম্যানুফাকচারার nike এর সাথে অনেক বেশি মিলে যায়, তাই কনফিউশন তৈরি হতে পারে। চেষ্টা করবেন যদি সুযোগ থাকে, তাহলে এধরনের সমস্যা এভয়েড করার জন্য।

ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন করার আগে করনীয়:
- ডোমেইনের ফুল কন্ট্রোল প্যানেল দিবে কিনা (আপনি ফুল পেতে চাইবেন)
- ডোমেইনের রিনিউ চার্জ বেশি কিনা (বেশি হলে নিবেন না)
- ডোমেইনটি আগে কোথাও সেল হয়েছে কিনা (সেল হয়ে থাকলে না নেওয়া বেটার)
- সাধারনত একটি স্ট্যান্ডার্ড ডোমেইনের মূল্য ৮০০-১২০০ টাকা হয়ে থাকে। স্ট্যান্ডার্ড বলতে নরমাল ডোমেইন, যেগুলা এক্সক্লুসিভ কিছু না। স্ট্যান্ডার্ড ডোমেইন এই প্রাইসের নিচে আপনাকে যদি কেউ অফার করে তাহলে আগে ভালো করে জিজ্ঞাসা করুন তার কি কোন কন্ডিশন আছে কিনা।

হোস্টিং কেনার আগে যে সকল বিষয় বিবেচনা করতে হবে
ডোমেইন ক্রয় করার পর আপনাকে অবশ্যই হোস্টিং ক্রয় করতে হবে। হোস্টিং জিনিস্টা আরও বেশি ক্রুশিয়াল। আপনি শুধু ডোমেইন দিয়ে কোন ওয়েবসাইট ইন্টারনেটে লাইভ করতে পারবেন না, আপনাকে অবশ্যই হোস্টিং কিনতে হবে। ডোমেইন সার্ভিস সকল কোম্পানী প্রায় একই রকম দিয়ে থাকে, এবং সেক্ষেত্রে জাজ করার খুব বেশি কিছু থাকে না। কিন্তু হোস্টিং জিনিসটা অনেক বেশি ডিফারেন্ট। প্রায় বেশিরভাগ কোম্পানীর হোস্টিং বিভিন্ন ধরনের এবং সেগুলা বিভিন্ন মানের হয়ে থাকে। হোস্টিং এর ক্ষেত্রে সার্ভিসের মানে ভ্যারাইটি থাকার সম্ভাবনা বেশি তাই আপনাকে তাই হোস্টিং কেনার আগে আপনাকে নিচের বিষয়গুলো অবশ্যই বিবেচনা করতে হবে।

বাজেট
ওয়েবসাইট করার আগে সবারই যে জিনিসটি করতে হয় তা হল একটি বাজেট করতে হয়, যার ভিতর ডোমেইন হোস্টিং এর পেছনে একটা বাজেট থাকে। এই বাজেট করার সময়ে হোস্টিং এর পেছনে একটি ভালো বাজেট করবেন। কারণ হোস্টিং এর উপর আপনার ওয়েবসাইটের পার্ফরমেন্স অনেক বেশি নির্ভর করে। আপনার ওয়েবসাইটের পার্ফরমেন্স ভাল না হলে আপনার ভিজিটর সংখ্যা কমতে থাকবে এবং র্যাঙ্ক পেতেও সমস্যা হবে। তাই বুঝে শুনে ভাল মানের একটি হোস্টিং নিতে হবে, যার জন্য ভাল একটি বাজেট রাখা জরুরি। আপনি কোন ধরনের সাইট করবেন সেটি আগে মাথায় রাখবেন। সাইটে কি পরিমাণ ডেইলি ভিজিটর থাকবে তা ধারনা করতে হবে, তারপর এটার উপর নির্ভর করে হোস্টিং বাজেট ঠিক করতে হবে। বাজেট ঠিক করার পর, ওই বাজেটের মধ্যে কোন কোম্পানি কেমন সার্ভিস দিবে সেটা বিবেচনা করবেন। আপনাকে ওই বাজেটে সর্বোচ্চ ভালো মানের হোস্টিং যে প্রভাইডার প্রভাইড করবে তার কাছ থেকে নিবেন।

হোস্টিং স্পেস
প্রথমে যে বিষয়টি দেখতে হবে সেটা হলো ওয়েবসাইট এ কি ধরণের কনটেন্ট বা কি ধরণের ফাইল প্রকাশিত হবে। আমরা প্রথমে ব্লগ ওয়েবসাইট দিয়ে শুরু করি। সাধারণত একটি নতুন ব্লগ ওয়েবসাইটে বছরে প্রায় ৫০টির মত পোস্ট প্রকাশিত হতে পারে। ৫০টি পোস্ট আসলে শুনতে কম মনে হলেও, ৫০টি পোস্ট আসলে অনেক। তাহলে ব্লগে যদি ৫০টি পোস্ট হয়, ওয়েবসাইট এ মোট ৫০টি পেজ হবে। এছাড়া আপনার ওয়েবসাইট এ About Us Page, Contact Us Page সহ বেশ কিছু পোস্ট থাকতে পারে। আমরা ধরে নেই, ব্লগ ওয়েবসাইটটিতে মোট ৬০টি পেজ থাকবে। এখন আপনার দেখতে হবে প্রতি পেজে কতটুকু স্পেস দরকার।
এটি হিসাব করার জন্য আপনাকে আগে ধরে নিতে হবে কি ধরণের গ্রাফিক্স আপনি প্রতি পোস্ট এ ব্যবহার করবেন। ধরুন আপনি একটি পোস্ট এ ৩টা করে ছবি ব্যবহার করছেন যে ছবিগুলোর প্রতিটা ২০০ কিলোবাইট করে সাইজ। ছবিগুলোর সাইজ বেশি হওয়া ঠিক না কারণ আপনারা অনেকেই হয়ত জানেন ওয়েবসাইট এ যদি বেশি সাইজের ছবি ব্যবহার করা হয় তবে তা ওয়েবসাইট এর লোডিং স্পিড কমিয়ে দেয়। পরিসংখ্যান মতে, পৃথিবীর প্রায় ৮০% ভিজিটর এমন কোনো ওয়েবসাইট ভিজিট করে না যেসব ওয়েবসাইট এর লোডিং স্পিড ৫ কেসেন্ডের এর বেশি হয়। টাই ওয়েবসাইট এর লোডিং স্পিড সবসময় ৫ সেকেন্ডের মধ্যেই রাখা উচিৎ।
আপনি যদি প্রতি পেজের জন্য ৩টা ছবি ৩০০ কিলোবাইট করে ব্যবহার করেন তবে প্রতি পেজের জন্য মোট দরকার হচ্ছে ৬০০ কিলোবাইট। আমরা ধরে নেই যে সব মিলিয়ে প্রতি পেজের জন্য আমাদের প্রয়োজন হবে ২ মেগাবাইট। সুতরাং মোট পেজ সংখ্যা যদি ৬০টি হয়, তাহলে আপনার ওয়েবসাইট এর মোট স্পেস হবে ১২০ মেগাবাইট। এছাড়া আপনার ব্লগ যদি ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে তৈরি করেন, তাহলে ওয়ার্ডপ্রেস এর কিছু ফাইল থাকবে সেগুলো সাইজ হতে পারে প্রায় ১৫০ মেগাবাইট এর মত। তাহলে মোট হলো ২৭০ মেগাবাইট। এছাড়াও আরো কিছু যেমন লোগো, অ্যাড এবং সব মিলিয়ে ধরা যায় মোট স্পেস প্রয়োজন আসলে ৩৫০ মেগাবাইট। সুতরাং আমাদের ৫০টা পোস্ট সহ একটা ব্লগ ওয়েবসাইট এ মোট স্পেস দরকার হবে ৩৫০ মেগাবাইট এর মত।

ব্যন্ডউইথ
আপনার ওয়েবসাইটে যত পরিমান ডাটা বা ডকুমেন্ট থাকবে এবং যত পরিমান ভিজিটর আপনার সাইটে আসবে তার উপর নির্ভর করে ব্যন্ডউইথ খরচ হবে। আপনি যখন কোন ওয়েবসাইট ভিজিট করেন, তখন আপনার এম্বি খরচ হয় না? ঠিক একই পরিমাণ এম্বি কিন্তু ওই ওয়েবসাইটের ও খরচ হয়। এটাই ব্যান্ডউইথ। এভাবে একটি ওয়েবসাইটে পার ভিজিটর এবং পার পেইজ ভিউ অনুযায়ী ব্যন্ডউইথ খরচ হতে থাকবে। মনে করেন ১ জিবি ব্যন্ডউইথে আপনার সাইটে ১০০০ ভিজিটর আসতে পারবে, অর্থাৎ প্রতি ভিজিটর ওয়েবসাইটে আসলে ১ এম্বি করে খরচ হয় এভারেজ। তাহলে সে হিসাবে সাইটে ভিজিটর অনুযয়ী ব্যন্ডউইথ নিতে হবে। আপনার যত ভিজিটর থাকবে সে হিসাবে ব্যান্ডউইথ নিবেন। আপনার সাইটে প্রাথমিকভাবে ১০-১০০ জিবি ব্যন্ডউইথ নিয়ে নিতে পারেন। প্রয়োজনে আনলিমিটেড ও নিতে পারেন। খেয়াল রাখবেন আপনার হোস্টিং কোম্পানি যেন প্রয়োজনে পরবর্তীতে বেশি ব্যান্ডউইথ নেয়ার অপশন রাখে।

হোস্টিং আপটাইম
হোস্টিং এর ক্ষেত্রে একটি খুবই গুরুত্বর্পূন বিষয় হচ্ছে আপটাইম । হোস্টিং আপটাইম অনুযায়ী আপনার সাইট লাইভ থাকবে। কখনো কখনো আপনার ওয়েব হোস্টিং প্রভাইডার কোম্পানির হোস্ট কম্পিউটার অফলাইন হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনার সাইটও অফলাইন হয়ে যাবে এবং কোন ইউজার আপনার সাইটে প্রবেশ করতে পারবে না। আপনি চাইবেন এরকম ঘটনা যাতে না ঘটে, এবং এটি ডিপেন্ড করে আপনার ওয়েব হোস্টিং প্রভাইডারের আপটাইম কতটুকু তার উপর। বেশিরভাগ কোম্পানি বলে থাকে তাদের আপটাইম ৯৯.৯%, অর্থাৎ সাইট অফলাইনে যাওয়ার সম্ভাবনা ০.০১%। আসলেই যদি প্রভাইডারের আপটাইম ৯৯.৯% হয়, তাহলে সেটিকে ভাল বলে বিবেচনা করা যায়।
এজন্য আপনি ৯৯.৯% বা ১০০% আপটাইম দেখে হোস্টিং নির্বাচন করবেন। অনেক কোম্পনী আপনাকে বলবে ৯৯.৯% আপটাইম কিন্তু প্রকৃতপক্ষে হয়ত আপনি সেটা পাবেন না। তাই হোস্টিং কেনার আগে আপনাকে হোস্টিং আপটাইম চেক করে নিতে হবে। এজন্য আপনি সেই কোম্পানির কোন ইউজারের সাথে কথা বলতে পারেন এবং কোম্পানীর ইউজেস পলিসি পেজ দেখতে পারেন।

মানিব্যাক গ্যারান্টি
হোস্টিং কেনার ক্ষেত্রে মানি ব্যাক গ্যারান্টি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেক সময় দেখা যায় যে কেনার পর হোস্টিং আপনার পছন্দ হচ্ছে না, সেক্ষেত্রে মানি ব্যাক গ্যারান্টি থাকলে আপনার জন্য সুবিধা হবে। অনেক কোম্পানীই ৩০ দিন বা তার বেশি মানি ব্যক গ্যারান্টি দিয়ে থাকে। এটা দেখে নিবেন। মানি ব্যাক গ্যারান্টি দেওয়া মানে কোম্পানির তার নিজের সার্ভিসের উপর বিশ্বাস আছে। সাধারনত মানি ব্যাক গ্যারান্টি দেয়া কোম্পানীগুলো সার্ভিস ভালো দিয়ে থাকে, তাই এরকম কোন কোম্পানী পছন্দ করুন।

হোস্টিং কোম্পানীর অবস্থা
হোস্টিং কেনার আগে আপনার উচিত সেই প্রতিষ্ঠানের অবস্থা জানার চেস্টা করা। তাদের কাস্টমার কেয়ারে কথা বলে দেখুন। সবচেয়ে ভালো হয় তাদের সার্ভিস অলরেডি ব্যবহার করে এমন কারোর ফিডব্যাক নিতে পারলে । তাদের সার্ভারের অবস্থান জানার চেষ্টা করুন সেই সকল ইউজারদের কাছ থেকে। আপটাইম সম্পর্কে জানুন। সকল কিছু একবারে বিবেচনা করে ফাইনাল ডিসিশন নিন।

সাপোর্ট
হোস্টিং এর জন্য সাপোর্ট একটা অন্যতম গুরুত্ববহ বিষয়। যেহেতু হোস্টিং একটি টেকনিকাল জিনিস, সেহেতু আপনার হোস্টিং এ কোন প্রকার সমস্যা দেখা দিলে তাদের সাপোর্ট আপনাকে নিতে হবে। সাপোর্ট পেতে আপনার কত সময় সেটা বুঝে নিবেন।ওয়েবসাইট এমন একটি জিনিস যেটা ২৪ ঘন্টা অনলাইন থাকার প্রয়োজন। তাই কোন সমস্যায় যদি আপনার সাপোর্ট পেতে দেরি হয় সেক্ষেত্রে আপনার সাইট অফলাইন থাকবে এবং আপনি ভিজিটর হারাবেন। সাপোর্ট পেতে যদি আপনার কয়েকদিন সময় লাগে আপনি আপনার সাইটের লক্ষ লক্ষ ভিজিটর হারাবেন। আর আপনি রিসেলার হলে তো আরো সমস্যা। আপনার ক্লাইন্ট আপনাকে প্রব্লেম জিজ্ঞাসা করবে কিন্তু আপনার কাছে কোন উত্তর থাকবে নাহ। তাই অবশ্যই এমন হোস্টিং কোম্পানি চুজ করুন যার দ্রুত মানসম্মত সাপোর্ট প্রদান করে।
উপসংহার
উপরে উল্লেখিত সবগুলা বিষয় খেয়াল করে ডোমেইন হোস্টিং কিনলে আশা করি আপনাকে ঠকতে হবে না। আশা করি ভালো মানের ডোমেইন হোস্টিং সার্ভিস পাবেন এবং আপনার ওয়েবসাইট ভাল চলবে। আপনার যদি উপরের সকল ফিচার সম্বলিত কোন প্রভাইডার খুজে পেতে বেগ পেতে হয়, আপনি Bitbyhost.com এর সার্ভিস ট্রাই করে দেখতে পারেন। উপরের যাবতীয় ডোমেইন হোস্টিং সহ সকল শর্তসমূহ Bitbyhost পূরণ করে। আশা করি আপনি নিরাশ হবেন না। আর ভাল না লাগলে মানিব্যাক সুবিধা তো আছেই!